দুটি কারনে সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধ করা যাচ্ছেনা:
# চালকের বেপরোয়া মনোভাব
# অতিরিক্ত গতির কারণে
এই দুটি তাদের মানসিকতার ব্যাপার ইচ্ছের ব্যাপার। তাহলে তারা এই দুটি ইচ্ছে কেন থামাতে পারছেনা সেটি নিয়ে ভাবতে হবে।
এই দুটি বিষয় মনের সাথে জড়িত তাহলে কি মনের চিকিৎসা জ্রুরি? সেটি যদি হয় তাহলে সে লক্ষে কাজ করলেই হয়তবা জাতি কিছুটা হলে রাস্তায় অকাল মরণের হাত থেকে বাঁচতে পারবে।
আর সময় নেই পদক্ষেপ না নিলে আরো বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।
#সেফ ড্রাইভ করতে যা মানতে হবেইঃ
গাড়ি চালাতে যান্ত্রিক নিয়মের বাইরে গেলে তো ভিন্ন কিছু ঘটবেই। অতিরিক্ত গতি থেকে গাড়ি সামলাতে হবে । রাস্তার নির্দিষ্ট গতিতে চালাতে বাধ্য করতে হবে। সেখানে আইনের প্রয়োগ ঘটাতে হবে।
- বাকে বেশি দুরঘটনা ঘটে থাকে তাই বাক গুলোকে প্রশস্ত করতে হবে।
- রাস্তার পাশে সংকেত চোখে যেন পরে সে লক্ষে কাজ করতে হবে।
- ওভারটেক করতে গিয়ে হুরাহুরি বাদ দিতে হবে
- আপনার পক্ষে যদি ৯০% যদি না থেকে থা হলে সেই কাজটি করবেননা
- ড্রাইভিং করতে গিয়ে অনুমানের দাম নেই অনুমান করে ধারণা করা যাবেনা।
- ড্রাইভিং করার সময় সকল চিন্তা মুক্ত থাকা মোবাইল ব্যভহার না করা।
- গাড়ির ফিটনেস ১০০% না থাকলে গাড়ি রাস্তায় চলতে না দেয়া।
- সকল ড্রাইভারদের রাজনীতি মুক্ত রাখা।
- অথিক কর্মশালা করা মানসিক ভাবে উদীপ্ত করতে নানা আয়োজন করা।
- ট্রাফিক আইন না মানলে কঠোর ভাবে শাস্তির বিধান করা।
- তাহলে হয়ত আমরা এই মহামারি থেকে মুক্তি পেতে পারি।
আমরা জনসচেতনতার জন্য ও সবাইকে আহব্বান করছি নিরাপদ সড়কের লক্ষে খুদ্র কাজ করে চলেছি।
আমাদের চ্যানেল Safedrivebd সাভস্ক্রাইভ করে রাখুন। আমাদের শাথে যোগ দিন আমরা যার যার জায়গা থেকে চেষ্টা করে দেখি কতটুক কি করতে পারি।
Join Car Driving Online Learning Channel :
#safedrive #safedrivebd #cardriving #Cardrivingbangla
https://www.youtube.com/channel/UCsfhtRKLOxVTym0Xv1Ll93Q