Skip to main content

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র যা যা লাগবে

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে হইলে আপনাকে যে কাগজপত্র লাগবেই ঃ

লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

ক। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

খ। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

গ। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

ঘ। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে
(ব্যাংক এর তালিকা www.brta.gov.bd –তে পাওয়া যাবে)

উ। সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফী প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশিস্নষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।

গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়।

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য  কাগজপত্র:

১। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
ও নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী (পেশাদার- ১৪৩৮/-টাকা ও অপেশাদার- ২৩০০/-টাকা) বিআরটি
এর নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।

এছাড়া আরও জানতে ভিডিও দেখুন

https://youtu.be/xAATFQViREA

Comments

Popular post

কোথায় শিখবেন গাড়ি চালানো

গাড়ি চালানো শিখতে হলে গাড়ি চালানো শিখতে হলে কোথায় শিখবেন? গাড়ি চালাতে জানতে হলে আপনাকে কোন ড্রাইভিং প্রশিক্ষন সেন্টারে যোগাযোগ করতে হবে। ড্রাইভিং প্রশিক্ষন  সেন্টার কোথায় পাবেন। বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) অনুমোদিত ড্রাইভিং স্কুল সারা দেশে মাত্র ৭৭টি শুধু ঢাকাতেই এ স্কুলের সংখ্যা ৫ শতাধিক। যত্রতত্র ছড়িয়ে থাকা এ সব ড্রাইভিং স্কুলের বেশির ভাগেরই নেই ব্যবসায়িক বা প্রাতিষ্ঠানিক লাইসেন্স। প্রশিক্ষকের নেই প্রশিক্ষণ সনদ। অনেক জায়গায় আবার একজন সনদপ্রাপ্ত প্রশিক্ষকের বিপরীতে ৪-৫ জন অদক্ষ ও সনদহীন প্রশিক্ষক দিয়ে গাড়ি চালানো শেখানো হচ্ছে।  এমনকি দু’তিনটি ড্রাইভিং সেন্টারের প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত রয়েছে ২০-২১ বছরের পুরুষ প্রশিক্ষক। বিআরটিসির ড্রাইভিং স্কুলে পেশাদার লাইসেন্সের জন্য খরচ হবে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৩৪ টাকা এবং অপেশাদার লাইসেন্স মিলবে ২ হাজার ৩ টাকায় ড্রাইভিং স্কুলের ঠিকানা: ঢাকাসহ সারা দেশে সরকার অনুমোদিত বিআরটিসির মোট ১৭টি ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের ইনস্টিটিউট রয়েছে।  যেখানে প্রশিক্ষকরা ব্যবহারিক ও তাত্তি¡ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। বিআরটিসির ঢাকাসহ অ...

ড্রাইভিং কি ? ড্রাইভিং শিখতে হলে কি কি জানতে হয় ? কি যোগ্যতা থাকা দরকার?

 ড্রাইভিং কি  ?  ড্রাইভিং শিখতে হলে কি কি জানতে হয় ? কি যোগ্যতা থাকা দরকার?  ড্রাইভিং আসলে এক টি সব থেকে আলাদা জ্ঞান , সাধারন অর্থে  মোটরযানকে চালানোর জন্যই ড্রাইভিং    যন্ত্রচালিত যানকে চলাবেন যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে  ড্রাইভিং নয় যে কোন জিনিস প্রথমে অন্য রকম লাগে তেমনি  ড্রাইভিং শিখতে অনেকের ভীতি কাজ করে যাই হোক   ড্রাইভিং অন্য একটি মোটরযানকে নিয়মের মধ্যে নিজের দক্ষতায় চালিয়ে নেওয়াই ড্রাইভিং ড্রাইভিং শিখতে কি আলাদা যোগ্যতা লাগে?  নাহ আলাদা যোগ্যতা লাগেনা কিন্তু ধারনা থাকতে হ য় । কি ধারন থাকতে হবে?   আপনি কি চালাবেন গাড়ি? না মটর সাইকেল ? যা কিছুই চালানা কেন আপনাকে সেটি সম্পকে ভাল এক টি ধারনা থাকা জরুরি কারন আপনি গাড়ি চালানো শিখবেন কিন্তু আপনি গাড়ি কি গাড়ি কিভহাবে চলে সেটি সম্পর্কে কোন ধারনাই না থাকে তাহলে আপনি কিভাবে চালাবেন? কি ভয় পেলেন? না আপনাকে তেমন কিছু নয় কিন্তু ধরুন আপনি একটি কম্পিউটার কিনবেন তো কম্পিউটার কি আপনি জানেনা তাহলে কিভহাবে হল?  ঠিক তেমনি ড্রাইভিং সম্...

গাড়ি চালনার আগে করণীয়

 প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ? উত্তর ঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।  প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ? উত্তর ঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক) গ. ট্যাক্সটোকেন ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বো”চ ৭আসন বিশিষ্ট  ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?  ১. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া। ২. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া। ৩. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা। ৩. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া। ৪. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া। ৫. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট...